কেসিসি নির্বাচনে কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
- ডেস্ক রিপোর্টার
- প্রকাশ: ২৬ মে, ২০২৩ ১১:০৬ এএম
খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) আগামী ১২ জুন অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে পাঁচটি ওয়ার্ডের ১৬১টি ভোটকেন্দ্রের সবকটিই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) সূত্রে জানা গেছে, খুলনা মহানগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের অধীনে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব কেন্দ্রগুলোকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও ‘সাধারণ’- এই দুই ভাগে ভাগ করেছে।
এ বছর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ১৬১টি ভোটকেন্দ্রকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ ও বাকি ১২৮টি কেন্দ্রকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
জানা গেছে, নগরীর ৪, ৬, ৭, ১০ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ এবং ১৬, ১৯ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটকেন্দ্রগুলোকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে ছয়টি, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে নয়টি, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ১২টি, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে নয়টি, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১০টি, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাতটি ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডে সাতটি ভোটকেন্দ্র রয়েছে।
খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, বিভিন্ন বিষয় মাথায় রেখে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, প্রাথমিকভাবে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ হিসেবে ঘোষিত প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সাতজন পুলিশ সদস্য ও ১৭ জন আনসার সদস্য এবং ‘সাধারণ’ ঘোষিত ভোটকেন্দ্রে সাতজন পুলিশ সদস্য ও ১৫ জন আনসার সদস্য মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে খুলনা মহানগরীতে তিন হাজার ৫৬৭ জন পুলিশ, ৩০০ সশস্ত্র পুলিশ ও চার হাজার ৬৫৭ জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবে বলেও জানান তিনি।
সূত্র : ইউএনবি
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগ সমর্থক ১০ ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীকে শাস্তি
- বই ও সঞ্চয় ব্যাংক পেয়ে খুশি শিক্ষার্থীরা
- কুমিল্লায় বিজিবির অভিযানে ৩০ কেজি গাঁজাসহ দুই জন আটক
- এই দিন দিন না, সামনে ভালো দিন আসবে : আদালতে কামরুল ইসলাম
- সশস্ত্র বাহিনী দিবসে’ বেগম খালেদা জিয়া, চেয়ারম্যান তারেক রহমান কে দাওয়াত
- কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের নবীন বরণ ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
- চান্দিনায় তিন ছাত্রীর টিফিন বক্সে বিষ, একজন হাসপাতালে
- কুমিল্লা আইডিয়াল কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপের সহচর দীক্ষা অনুষ্ঠান
- তরুণদের মাদক থেকে রক্ষায় অভিভাবকদের ভূমিকা রাখতে হবে
- ইসলামের ইতিহাস বিভাগের ১৪তম নতুন বিভাগীয় প্রধান ড. মোঃ হাবিবুর রহমান