বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫,

শিরোনাম :
  • বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল কুমিল্লায় ছাত্রীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় ব্যতিক্রমী আয়োজন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অসুস্থ খন্দকার দেলোয়ারের পাশে ইনসাফ হাউজিং অ্যান্ড ডেভেলপার্সের নেতৃবৃন্দ চাঁদপুরে দাখিল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে মাদ্রাসার সুপারসহ আটক তিন কুমিল্লায় ট্রেন কেড়ে নিলো তিন যুবকের প্রাণ কোন পথে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ? কুবির এ ইউনিটে পাস ৩৪.০৫, সি-তে ৬৯.৭৫ চৌদ্দগ্রাম উপজেলা শিবির সভাপতি শাহাব উদ্দিন পাটোয়ারী হত্যায় ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের উন্নয়নের অংশীদার না করলে উন্নত সমাজ ও রাষ্ট্র পাওয়া যাবে না- কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
  • জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেয়ার দাবি  বাংলাদেশ ন্যাপের

    জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেয়ার দাবি  বাংলাদেশ ন্যাপের
    ছবি/সংগৃহীত

    জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাঙালি মুসলমানদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। তিনি আমাদের রেনেসাঁর অগ্রদূত। নজরুল না জন্মালে অবহেলিত বঞ্চিত শোষিত বাঙ্গালি মুসলমানের আত্মদর্শন সম্ভব হতোনা বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া শুক্রবার (২৪ মে) ২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন। তারা বলেন, কাজী নজরুলের অসামান্য ও ব্যতিক্রম সৃষ্টি ধারা ও উজ্জ্বল কর্মপ্রবাহ বাংলা সাহিত্যকে যেমন দিয়েছে সমৃদ্ধ সংযোজন, তেমনি বাঙালি জাতিকে দিয়েছে গভীর প্রণোদনা শক্তি। নজরুল চেতনা ও তাঁর দর্শন দিয়েছে নব নব পথের সন্ধান। জাতীয় কবি হিসাবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি আজ সময়ের দাবি। স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও সরকার জাতীয় কবিকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করতে পারে নাই যা দুঃখ জনক। কাজী নজরুল সাম্রাজ্যবাদের ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। তাঁর রচনা ও সৃষ্টিশীল কর্মতৎপরতার মধ্যে বিদেশি শক্তির শোষণ দু:শাসন থেকে মুক্তিই ছিলো প্রধান লক্ষ্য। নবযুগে কাজ করার সময় নজরুলের রাজনৈতিক চিন্তার পরিপক্কতা তৈরি হয়। বিস্তার ঘটে রাজনৈতিক চিন্তার। ভারতে কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি মুজফ্ফর আহমেদের সঙ্গী হন। আগ্নেয়গিরির উদগীরণের মতো বিস্ফোরিত নজরুলের ‘বিদ্রোহী কবিতা। ভারতবর্ষের এক পরমাণু অংশ বিদেশিদের অধীনে থাকবে না। ভারতবর্ষের সম্পূর্ণ দায়িত্ব, সম্পূর্ণ স্বাধীনতা রক্ষা, শাসনভার সমস্ত থাকবে ভারতের হাতে। ভারতের স্বাধীনতায় যেমন কাজী নজরুল ইসলামের অবদান রয়েছে তেমনি পরবর্তীকালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে তিনি হয়েছেন প্রণোদনার শক্তি। ভীত সন্ত্রস্ত হয়েছে ব্রিটিশ সরকার। দ্রোহের কবি, সাম্যের কবি, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, ঔপনিবেশিক শোষণ শাসনের বিরুদ্ধে জ্বলন্ত প্রতিবাদী ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম।


    add