৩০ বছরের উরদ্ধে নারীর প্রজনন সক্ষমতা অর্ধেক কমে যায়
৩০ এর পর নারীর মা হওয়ার সক্ষমতা কমে যায় অর্ধেক এর মত- ডেস্ক রিপোর্টার
- প্রকাশ: ২২ মে, ২০২৩ ০৬:৩০ এএম
সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্তটা নারী ও তার সঙ্গীর। তবে সময়মতো সন্তান না নিলে পরবর্তী সময়ে অনেক জটিলতা দেখা দেয়।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরে প্রতিদিন প্রায় ৩০ কোটি শুক্রাণু তৈরি হয়। একটি মেয়েশিশু জন্মের সময়ে নির্দিষ্টসংখ্যক ডিম্বাণুগুলো নিয়ে জন্মে। প্রতি মাসের মাসিক চক্রে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্ব হয়, এর সঙ্গে আরও কিছু ডিম্বাণু এই প্রক্রিয়ায় পরিপক্ব হওয়ার আগেই নষ্ট হয়ে যায়। ফলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ডিম্বাণুর সংখ্যা কমতে থাকে।
জন্মের পর নারীদের শরীরে নতুন কোনো ডিম্বাণু তৈরি হয় না। তাই বয়স বেড়ে চলার সঙ্গে সঙ্গে প্রজনন ক্ষমতা কমতে থাকে। একটি মেয়েশিশুর জন্মের সময় প্রথম দিকে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু পরিমাণ থাকে ১০ থেকে ২০ লাখ।
ধীরে ধীরে সেই শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হয় বা মাসিকের সময় হয়, তখন মেয়েদের ডিম্বাণুর পরিমাণ হয় ৪০ হাজার।
মেয়েরা এখন নিজের ক্যারিয়ারের জন্য কিছুটা দেরিতে বিয়ে করছে। তবে প্রথম সন্তানটি ২৫ বছর বয়সের আগে নিলে ভালো।
৩০ বছর পেরিয়ে গেলে প্রজননক্ষমতা প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যায়। ৩৫ বছর পর ডিম্বাণুর সংখ্যা কমে যায় বেশি।
যদি মায়ের বয়স বেশি হয়ে যায়
যদি প্রথম সন্তান জন্মদান করে ৩২-এ পড়ে, তা হলে জন্মগত ত্রুটিযুক্ত এবং ডাউন সিনড্রোম বেশি হয়।
৩২ বছর বয়স থেকেই উর্বরতা কমতে শুরু করে। ৩৭ বছর বয়সে গিয়ে তা আরও কমতে শুরু করে।
বেশি বয়সে গর্ভধারণের কারণে উচ্চরক্তচাপ ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের মতো ঝুঁকি বাড়তে শুরু করে।
৪০ বছরের বেশি বয়স্কদের গর্ভপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে। নানা ধরনের জটিলতা তখন তৈরি হয়।
লেখকঃ চিকিৎসক, টিবি হাসপাতাল
qaa
- রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চেয়ে মুরাদনগরে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
- রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ
- দাউদকান্দিতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন
- বুড়িচংয়ে নীলাভ্র ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শিক্ষার্থীদের স্কুল ব্যাগ বিতরণ
- পাঁচ দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার সুমন
- চৌদ্দগ্রামে সেনা অভিযানে একজন আটক
- ব্যারিস্টার সুমনকে ১০ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ
- নিবন্ধন নিয়ে যে সুখবর পেলো জামায়াত
- কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতকালীন সবজি চারা বিতরণ
- কুমিল্লা মহানগর এবি পার্টির বাছাইকৃত কর্মীদের নিয়ে কর্মী সভা